(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

এমএসএনঃ এমএসএন ত্রয়ী সফল হওয়ার মূল কারণ আমাদের মধ্যে কোনো অহংকার ছিল না-সুয়ারেজ!

এমএসএন | লুইস সুয়ারেজ | লিওনেল মেসি | নেইমার জুনিয়র | মেসি বার্সালোনা | সুয়ারেজ বার্সালোনা | নেইমার বার্সালোনা | মেসি,সুয়ারেজ ও নেইমার |

এমএসএম বিশ্ব ফুটবলে এই শর্ট নামটাই যেনো সবার হৃদয় ছুঁয়ে গিয়েছিলো। বার্সালোনাতে লিওনেল মেসি, নেইমার জুনিয়র ও লুইস সুয়ারেজ মিলে গড়েছিলেন এই এমএসএন ত্রয়ী। ২০১৩ সালে ব্রাজিলের ক্লাব সান্তোস ছেড়ে নেইমার এবং ২০১৪ সালে প্রিমিয়ার লিগের ক্লাব লিভারপুল ছেড়ে বার্সালোনাতে যোগ দেন লুইস সুয়ারেজ। এরপরই একের পর এক নজরকাড়া ফুটবল ভক্তদের উপহার দেন মেসি,নেইমার ও সুয়ারেজ।

বার্সালোনায় এই তিনজনের বন্ধুত্ব যে কতটা গভীর ছিল তা স্পষ্ট বোঝাই যেত। নিজেদের বন্ধুত্ব দিয়ে বার্সার আক্রমণভাগকে বিধ্বংসী রূপ দেন এই এমএসএন ত্রয়ী। সময়ের সাথে সাথে একে একে ক্লাব ছেড়েছেন নেইমার, সুয়ারেজ ও মেসি। বর্তমানে একি ক্লাব পিএসজির হয়ে খেলেন লিওনেল মেসি ও নেইমার কিন্তু লুইস সুয়ারেজ খেলেন ভিন্ন ক্লাবে। মাঠে একসঙ্গে না খেলা হলেও নিজেদের বন্ধুত্বে বিন্দুমাত্রও ভাটা পড়েনি এই এমএসএন ত্রয়ীর।

সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে পুরোনো দিনের স্মৃতি টেনে মেসি ও নেইমারের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করতে ভুল করেননি সুয়ারেজ। কিভাবে মাঠে এতো মধুর বোঝাপড়া গড়ে উঠেছিল এই এমএসএন ত্রয়ীর মাঝে তার উত্তরে লুইস সুয়ারেজের জবাব, আমাদের কারোর মধ্যেই অহংকার ছিল না।

সম্প্রতি ইএসপিএন উরুগুয়েকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে লুইস সুয়ারেজ বলেন, আমাদের (এমএসএন) ত্রয়ী বিধ্বংসী হওয়ার পেছনে সবচেয়ে বড় কারণ ছিল যে আমাদের কারো মধ্যেই কোনো অহংকার ছিল না। প্রত্যেকটা মুহুর্তেই আমরা একে অপরকে খুঁজতাম। ঠিক এই কারণেই আমি গোল্ডেন বুট জিতেছিলাম কারণ মেসি আমাকে পেনাল্টি নিতে দিতো যেনো আমি অ্যাওয়ার্ডটি জিততে পারি।

লুইস সুয়ারেজের কথায় স্পষ্ট যে, নিরঅহংকারের জন্যই মূলত এতোটা সফল হতে পেরেছিল এই এমএসএন ত্রয়ী।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Enable Notifications OK No thanks