(adsbygoogle = window.adsbygoogle || []).push({});

বাংলাদেশ বনাম জিম্বাবুয়ে : আফিফের দুর্দান্ত ৮৫, বিজয়ের ৭৬, বাংলাদেশ বড় সংগ্রহ।

জিম্বাবুয়ের সাথে সিরিজের শেষ ম্যাচে টসে আবার হেরে ব্যাটিং এ যায় বাংলাদেশ। এর আগের দুই ম্যাচেও টস হারে বাংলাদেশ। টসটাই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাড়িয়েছে এই সিরিজে। পরে যে ব্যাটিং করে তার হাতেই থাকে খেলার মোড়। তৃতীয় ম্যাচে ব্যাটিং এ নেমে দারুণ শুরু করেছিলেন দুই ওপেনার তামিম ইকবাল-এনামুল হক বিজয়। তবে তামিম ইকবাল রান আউট হয়ে যায় ৩০ বলে ১৯ রান করেন। তামিম যখন প্যাভিলিয়নে ফিরছেন, এনামুল হক বিজয়ের তখন ২১ বলে ১৮ রান।

৮ ওভারে দলীয় রান ছিল ৪০, পতন হয়নি কোনো উইকেটের। তারপরে আট রানেই তিন তিনটি উইকেটের পতন ঘটে বাংলাদেশের। ৮ ওভারে কোনো উইকেট না হারানো দলটার ১০ ওভারে ৩ উইকেট। এর দায় বোধহয় যতটা ব্যাটসম্যানদের, ততোটাই এনামুল হক বিজয়েরও।কিন্তু বিজয় খেলেছেন নিজের চেনা ছন্দেই। ২৭ বলে ফিফটি করার পথে হাঁকিয়েছেন তিন ছয়, এক চার। প্রতিটা বাউন্ডারির মধ্য যেন ছিল একধরণের আমেজ। দলকে এগিয়ে নিয়ে গেছেন বিজয় অনেকটাই।

বিজয় একলাই যখন দলের হাল ধরেন তার সাথী হয়েছিলেন সাইলেন্ট কিলার রিয়াদ। তবে দুর্দান্ত ৭১ বলে ৭৬রানের ঝড় ইনিংস খেলে আউট হন বিজয়। তার পর আফিফ আসেন ক্রিজে। যেখানে মাহমুদুউল্লাহ রিয়াদ ৪২বলে ১৩রান করেন আফিফ তখন বলে বলে রান মিলিয়ে চলছিলেন। তারপর রিয়াদ দলকে ছেড়ে দেন ৬৯বলে ৩৯রানের ইনিংস খেলে।

যখন সব টপ ওর্ডার -মিডলওয়ার্ডারের সকলেই ব্যর্থ। তখন বিজয় আর আফিফ ছাড়া কেউই হাল ধরতে পারেনি দলের।
বিজয় আউট হবার পর যখন একে একে সব ব্যাটসম্যান প্যাভিলিয়নের পথ বেচে নিয়েছিলেন। তখন একাই দাড়িয়ে থাকেন আফিফ। অসাধারণ ইনিংস খেলেন তিনি।আফিফ টিকে থাকেন শেষ মুহুর্ত পর্যন্ত। আফিফ করেন ৮১ বলে ৮৫রানের নটআউট এক জাদুকরী ইনিংস। যা দলকে সম্মানজনক ২৫৬রানের পুঁজি এনে দেয়।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Enable Notifications OK No thanks